এটি শুধুই একটি ভাবনা...আমার আহবান জাষ্ট একবার ভেবে দেখুন, ক্ষতি হবেনা...
বর্তমানে ব্রিটিশ মিডিয়া সেটি প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক্স যা'ই হোকনা কেন তাতে খুব সামান্য হলেও পরিবর্তন এসেছে... কি পরিবর্তন ? তারা জেরেমি করবিন ও লেবারকে নেগেটিভ কাভারেজ না দিতে বাধ্য হয়েছে। ডেমিয়েন গ্রীন, বরিস জনসন, আম্বার রাড, মাইকেল ফ্যালন কিংবা থেরেসা মে'র মতো ট্রেইন্ড অসত্য বলা কনসারভেটিভ কনদের লেবার নেতৃবৃন্দের হাতে পরাজিত ও স্বরুপ উদ্ঘাটিত হতে দেখছি। আমরা জরিপে লেবার ও কনজারভেটিভের ব্যাবধান রিসেন্ট সময়ে ৯ পয়েন্টে নেমে আসতে দেখছি। মানুষ লেবার নিয়ে কথা বলছে, ভাবছে। এই কাতারে সামিল বয়ষ্ক এবং তরুণ ও যুব সমাজ।
ম্যানচেষ্টারে যে বর্বর হামলা হয়েছে তাতে মিডিয়াতে স্বাভাবিক ভাবেই প্রাইম টাইম স্লটগুলো এখন এই বিষয়ে কথা হবে ইনফ্যাক্ট কথা হওয়া উচিত কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে দিন বদলের যে আহবান করবিন নিয়ে আসতে চাইছিলো তা ব্যাহত হবে।
থেরেসা মে’র বক্তব্য শুনলাম, সেই গতবাধা অল্টারনেটিভ ফ্যাক্ট প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা। থেরেসা ম্যানচেষ্টারে যে বর্বর হামলা হয়েছে সেই প্রেক্ষিতে তার নির্বাচনী ক্যাম্পেইন সাস্পেন্ড করেছে যা লেবার পার্টি বা করবিনের জন্য অপ্রত্যাখানযোগ্য শাস্তি বৈ কিছুই নয়।যে মূহুর্তে ব্রিটেনের তরুণ, যুবক এবং সাধারণ মানুষ জেরেমি করবিনের কথা শুনার সুযোগ পাচ্ছিলো, তার পলিসি নিয়ে ভাবছিলো সেই মূহুর্তে তরুণ-যুবাদের সমাবেশে হামলা এবং ফিয়ার কালচার প্রতিষ্ঠা আমাকে সন্দিহান করে তোলে? কেন নর্দাণ ইংল্যান্ড? কেন ম্যানচেস্টার ? আমি বলছিনা অন্য কোথাও হামলা হোক কিন্তু সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা অঞ্চল হিসেবে আলোচিত নর্দান পার্ট কেন হামলার জন্য বিবেচিত হলো?