বয়ে গেছে সময়, কেটে গেছে ঘোর। যা শুনতাম তাই বিশ্বাস করতাম, আমার ভেতর বিচারিক ক্ষমতা তখনো বেড়ে উঠেনি। কি করে বেড়ে উঠবে, যে পর্যন্ত আমার আমি কে জ্ঞান ও বাস্তবতার মিরর ভিউয়ে না দেখতে পাব ?
মাদার তেরেসার বন্দনা করলো ইনকিলাব, আমার চারপাশে আলোচিত হতে থাকলো, সে এনজিও করে ,সেবার নামে হত দরীদ্র মানুষকে খ্রিষ্টান বানায় !
এ বিষয়ে সেই সময়ে সবচেয়ে আলোচিত ও জনপ্রিয় প্রচার ছিলো, আমাদের দেশে এনজিওরা বিদেশ থেকে টাকা এনে শিক্ষার নামে হত-দরীদ্র, প্রান্তিক মানুষের ছেলে-মেয়েদের জন্য স্কুল খুলে, নাস্তিক বানানোর কাজ করে থাকে। ইনকিলাবে সচিত্র প্রতিবেদনে পড়েছিলাম, পার্বত্য অঞ্চলের সাজেক নামে দুর্গম এলাকাতে এনজিওরা আদিবাসী মানুষকে ধর্মান্তরিত করছে । তাদের কে শিক্ষার নামে, সেবার নামে প্রভাবিত করে, মোহিত করে তাদের জীবনাচার পরিবর্তন করে চলেছে। রাষ্ট্র ও ধর্মপ্রেমি দেশজ পন্ডিতগণ যদি তাদের হাত, ঐ সব মানুষদের দিকে বাড়িয়ে দিতেন তবে কি আজ তাদের এমন কোন এজেন্ডা তারা পেতে্ন, যা তারা বেঁচে খাচ্ছেন।
মাদার তেরেসার বন্দনা করলো ইনকিলাব, আমার চারপাশে আলোচিত হতে থাকলো, সে এনজিও করে ,সেবার নামে হত দরীদ্র মানুষকে খ্রিষ্টান বানায় !
এ বিষয়ে সেই সময়ে সবচেয়ে আলোচিত ও জনপ্রিয় প্রচার ছিলো, আমাদের দেশে এনজিওরা বিদেশ থেকে টাকা এনে শিক্ষার নামে হত-দরীদ্র, প্রান্তিক মানুষের ছেলে-মেয়েদের জন্য স্কুল খুলে, নাস্তিক বানানোর কাজ করে থাকে। ইনকিলাবে সচিত্র প্রতিবেদনে পড়েছিলাম, পার্বত্য অঞ্চলের সাজেক নামে দুর্গম এলাকাতে এনজিওরা আদিবাসী মানুষকে ধর্মান্তরিত করছে । তাদের কে শিক্ষার নামে, সেবার নামে প্রভাবিত করে, মোহিত করে তাদের জীবনাচার পরিবর্তন করে চলেছে। রাষ্ট্র ও ধর্মপ্রেমি দেশজ পন্ডিতগণ যদি তাদের হাত, ঐ সব মানুষদের দিকে বাড়িয়ে দিতেন তবে কি আজ তাদের এমন কোন এজেন্ডা তারা পেতে্ন, যা তারা বেঁচে খাচ্ছেন।
মাওলানা সাঈদী, প্রিন্সিপাল হাবিবুর রাহমান,ওলীপুরী সাহেবদের ওয়াজ-নসিহত সভাতে শুনেছি...
স্কুলে বাচ্চাদের বলা হতো,চোখ বন্ধ করো,আল্লাহর কাছে চকলেট চাও। স্বাভাবিক ভাবেই বাচ্চারা চকলেট পেতোনা। এরপর বলা হতো এবার আপার কাছে চকলেট চাও, আপার ব্যাগে চকলেট থাকতো, তাই বাচ্চারা পেতো। তাদের শেখানো হতো আল্লাহ কিছু দিতে পারে না, তার কোন ক্ষমতা নেই,বাস্তবে আল্লাহ নেই।
আমার তখন মনে হয়েছিলো,কি গভীর ষড়যন্ত্র ! আমি বড় হয়ে এদের বিরুদ্ধে লড়ব। আজ বুঝতে পারি গল্প তৈরীতে কতো কাঁচা ছিলো ওরা ! ওদের আতরের সুবাস, গাঁজার মাদকতা কাঁটাতে পারেনি।
বাংলার হুজুর ফজলুল করীম সাহেব থেকে শুনে ও ইনকিলাব পড়ে জেনেছিলাম, দেশে শান্তি চুক্তি হয়েছে,যা দেশকে বেঁচে দেয়ার গভীর ষড়যন্ত্র ! এসবের পেছনে নাকি ভারতের হাত রয়েছে ! আমাদের স্বার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ! তখন বুঝিনি স্বার্বভৌমত্ব কি ?
যদি স্বার্বভৌম বা রাষ্ট্রের মৌলিক একক হয় জনগণ ও ভুখন্ড,যখন তা র্যাবের হাতে বিনা বিচারে মারা যায় কিংবা নদী ভাঙ্গনের টাকা মন্ত্রী-আমলারা লুটেপুটে খায় তখন স্বার্বভৌমত্ব কি হুমকির মুখে পড়েনা ? আর যখন এই ধর্মকারীরা আওয়ামী লীগে বা বি এন পির সাথে থাকে তখন তাদের এই স্বার্বভৌম প্রেম কোথায় থাকে ? আমি উত্তর খুঁজতে থাকি...
- See more at: http://classic.nagorikblog.com/node/6369#sthash.GAtUNBiA.dpufস্কুলে বাচ্চাদের বলা হতো,চোখ বন্ধ করো,আল্লাহর কাছে চকলেট চাও। স্বাভাবিক ভাবেই বাচ্চারা চকলেট পেতোনা। এরপর বলা হতো এবার আপার কাছে চকলেট চাও, আপার ব্যাগে চকলেট থাকতো, তাই বাচ্চারা পেতো। তাদের শেখানো হতো আল্লাহ কিছু দিতে পারে না, তার কোন ক্ষমতা নেই,বাস্তবে আল্লাহ নেই।
আমার তখন মনে হয়েছিলো,কি গভীর ষড়যন্ত্র ! আমি বড় হয়ে এদের বিরুদ্ধে লড়ব। আজ বুঝতে পারি গল্প তৈরীতে কতো কাঁচা ছিলো ওরা ! ওদের আতরের সুবাস, গাঁজার মাদকতা কাঁটাতে পারেনি।
বাংলার হুজুর ফজলুল করীম সাহেব থেকে শুনে ও ইনকিলাব পড়ে জেনেছিলাম, দেশে শান্তি চুক্তি হয়েছে,যা দেশকে বেঁচে দেয়ার গভীর ষড়যন্ত্র ! এসবের পেছনে নাকি ভারতের হাত রয়েছে ! আমাদের স্বার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ! তখন বুঝিনি স্বার্বভৌমত্ব কি ?
যদি স্বার্বভৌম বা রাষ্ট্রের মৌলিক একক হয় জনগণ ও ভুখন্ড,যখন তা র্যাবের হাতে বিনা বিচারে মারা যায় কিংবা নদী ভাঙ্গনের টাকা মন্ত্রী-আমলারা লুটেপুটে খায় তখন স্বার্বভৌমত্ব কি হুমকির মুখে পড়েনা ? আর যখন এই ধর্মকারীরা আওয়ামী লীগে বা বি এন পির সাথে থাকে তখন তাদের এই স্বার্বভৌম প্রেম কোথায় থাকে ? আমি উত্তর খুঁজতে থাকি...